
ঢাকা : বেশ কয়েকদিন ধরে ঊর্ধ্বমুখী দেশিয় পেঁয়াজের দাম। তিনদিনের ব্যবধানে এই নিত্যপণ্যের দাম বেড়েছে কেজিতে ২৫ টাকা পর্যন্ত। তবে, দু’এক দিনের মধ্যে দাম কমার সম্ভাবনার কথা বলছেন পাইকাররা। স্বস্তির খবর নেই চালের বাজারেও। কেজিতে ২ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে প্রায় সব ধরনের চালের দাম।
বাজার নিয়ন্ত্রণে সরবরাহ বাড়াতে সরকারকে পদক্ষেপ নেয়ার কথা বলছেন ব্যবসায়ীরা। সপ্তাহ ব্যবধানে বেড়েছে ডাল, চিনি ছোলাসহ বেশিরভাগ মসলার দামও।
নিত্যপণ্যের বাজারে একটু স্বস্তির খোঁজে ভোক্তারা যখন মরিয়া, তখন আবারও অস্বস্তির খবর চালের বাজারে। সপ্তাহ ব্যবধানে পাইকারি পর্যায়ে কেজিতে ২ টাকা পর্যন্ত বেড়েছে মিনিকেট, নাজিরশাইল, ব্রি-২৮, গুটিস্বর্ণাসহ প্রায় সব ধরনের চালের দাম। কারণ হিসেবে এবারও সরবরাহ সঙ্কটের কথা জানালেন পাইকাররা।
গেল কয়েকদিন ধরেই পেঁয়াজের ঝাঁঝে চোখ জ্বলছে ভোক্তার। তিন আগের ৮৫ টাকা কেজি দরের প্রতিকেজি দেশি পেঁয়াজের দাম উঠেছে ১১০ টাকায়। তবে সপ্তাহ জুড়েই দুই এক টাকা ওঠানামার মধ্যে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০ থেকে ৭২ টাকায়। রসুনের দাম কেজিতে ২ থেকে ৩ টাকা কমলেও বেড়েছে আদার দাম। দু’একদিনের মধ্যেই পেঁয়াজের দাম কমবে বলে মনে করছেন পাইকাররা।
দাম বৃদ্ধির নিত্যপণ্যের তালিকায় রয়েছে ডাল, চিনি, ছোলা, জিরা, এলাচ, লবঙ্গ, গোলমরিচ, দারুচিনিও। সপ্তাহ ব্যবধানে বস্তা প্রতি চিনির দাম ১শ’, ছোলার দাম ২শ’ আর ডালের দাম বেড়েছে ৩শ’ টাকা পর্যন্ত।
কয়েক সপ্তাহ ধরেই দামের কোন ওঠানামা নেই খোলা ও বোতলজাত সয়াবিনের দাম।
