মিয়ানমারের অনুমতি নিয়ে ‘সেফ জোন’ তৈরি করতে হবে

আপডেট: ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৭ ৪:০৪ অপরাহ্ন

89951অনলাইন ডেস্ক :
সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও কূটনীতিক ওয়ালিউর রহমান বলেছেন, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান আছে এবং হবে। এজন্য পূর্বের উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, অতীতে তিন লাখ রোহিঙ্গাদের ফেরত পাঠানো হয়েছে। এবারও কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাধ্যমে সেটা করতে হবে।

শনিবার ইস্ট-ওয়েস্ট মিডিয়ার কনফারেন্স কক্ষে ‘রোহিঙ্গা সংকটের শেষ কোথায়’ শীর্ষক এক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন। দেশের আলোচিত এই ইস্যুটি নিয়ে বৈঠকের আয়োজন করে দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিন ও বেসরকারি টিভি চ্যানেল নিউজটোয়েন্টিফোর।

বৈঠকে বেশ কয়েকজন বক্তার রোহিঙ্গাদের জন্য ‘সেফ জোন’ (নিরাপদ অঞ্চল) তৈরির প্রসঙ্গে ওয়ালিউর রহমান আরও বলেন, এটা করা যায়। তবে এক্ষেত্রে মিয়ানমারের অনুমতি নিতে হবে। আর যদি তারা অনুমতি দেয় তাহলে তারা স্বাকীরও করে নেয় যে তারা রোহিঙ্গাদের ওপর নির্যাতিন চালিয়েছে। তখন বাংলাদেশের পক্ষে বিশ্ববাসীকে বোঝানো সহজ হবে।

বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক নঈম নিজামের সঞ্চালনায় বৈঠকে আরও উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরী, সংসদ সদস্য মঈন উদ্দীন খান বাদল, সাবেক মন্ত্রী জিএম কাদের, অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান, অধ্যাপক মাকসুদ কামাল, অধ্যাপক ড. জিয়া রহমান, অধ্যাপক ড. এম ওয়াহিদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. জিনাত হুদা, অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন, আবুল হাসান চৌধুরী, ওয়ালিউর রহমান, ইনাম আহমেদ, নজরুল ইসলাম, মেজর জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আলী শিকদার, মেজর (অব.) আখতারুজ্জামান, স্থপতি মোবাশ্বির হোসেন, ড. বদিউল আলম মজুমদার, কর্নেল (অব.) জাফর ইমাম প্রমুখ।

Print This Post Print This Post